আবহাওয়া পরিবর্তনের সাথে সাথে চুল পড়া একটি সাধারণ সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়, যা সম্ভবত প্রতিটি মানুষকে বিরক্ত করে। চুল পড়ার অনেক কারণ থাকতে পারে, যার মধ্যে অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন, দূষণ এবং অতিরিক্ত মানসিক চাপ অন্যতম প্রধান কারণ। আজকাল নারীদের চুল পড়ার সমস্যা বেশি দেখা যাচ্ছে। এটি উদ্বেগের বিষয় যে বেশিরভাগ লোকেরা চুল পড়া এবং চুল পড়া একই সমস্যা হিসাবে বিবেচনা করে। যেখানে চুল পড়া এবং চুল পড়ার মধ্যে একটি বড় পার্থক্য রয়েছে। আসুন জেনে নিই চুল পড়া এবং চুল পড়ার মধ্যে পার্থক্য কী।
প্রতিদিন 50 থেকে 100 চুল পড়ে যায়, তবে আবার নতুন চুল গজায়।
চুল পড়ার কারণ
চুল পড়ার প্রথম কারণ হরমোনের পরিবর্তন। হরমোনের পরিবর্তনের কারণে চুল পড়তে পারে। চুলের গোড়ায় কেমিক্যাল হেয়ার প্রোডাক্ট ব্যবহার করলেও চুল পড়ে যেতে পারে। প্রোটিনের অভাবেও চুল ভেঙে যায়। চুলে অতিরিক্ত তাপ ব্যবহার করলেও চুল পড়ার সমস্যা দেখা দেয়।
চুল পড়া কি
চুল পড়ার কারণে মানুষের চুল গোড়া থেকে ভেঙে যেতে শুরু করে। উদ্বেগের বিষয় হল এই প্রক্রিয়ায় মাথার চুল আবার গজায় না। যার কারণে টাক পড়ার সমস্যা শুরু হয়।
চুলের ভালো যত্ন না নেওয়ার কারণে চুল পড়তে পারে। জেনেটিক কারণেও চুল পড়তে পারে। চুলে ডাই, ব্লিচ ও কেমিক্যাল কালার ব্যবহার করলেও চুল পড়তে পারে। মারাত্মক রোগের কারণেও চুল পড়তে পারে। শরীরে প্রয়োজনীয় পুষ্টির অভাবও চুল পড়ার সমস্যা তৈরি করে।
কিভাবে চুল পড়া প্রতিরোধ করা যায়
চুল পড়া রোধে সঠিক চুলের যত্ন খুবই জরুরি। এ জন্য সঠিক সময়ে চুল ধুয়ে তেলও লাগান। তেল দিয়ে চুলে ম্যাসাজ করলে চুল মজবুত হয় এবং তাদের ভাঙা কমাতে পারে। এ ছাড়া খাবারে প্রোটিন ও সবুজ শাকসবজি রাখুন।