চীনকে খুশি করার জন্য পাকিস্তানের ক্রমাগত প্রচেষ্টা আমেরিকার কাছ থেকে কেড়ে নিচ্ছে। মিডিয়া রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে যে পাকিস্তান মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বিডেনের ‘সামিটে ফর ডেমোক্রেসি’-তে অংশ নিতে অস্বীকার করেছে। গণতন্ত্রের শীর্ষ সম্মেলনে অর্থাৎ ‘সামিট ফর ডেমোক্রেসি’-এ অংশগ্রহণের জন্য পাকিস্তানকে আহ্বান জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
কিন্তু পাকিস্তানের পররাষ্ট্র দপ্তর চলতি মাসের শুরুতে মার্কিন আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ‘সামিট ফর ডেমোক্রেসি’ মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন চীনকে সাইডলাইনের একটি প্রচেষ্টা কারণ বেইজিং এর অংশ ছিল না।
‘আমেরিকা ও চীনের মধ্যে পাক ধরা পড়তে পারে’ যুক্তরাষ্ট্র পাকিস্তানসহ ১১০টি দেশকে আমন্ত্রণ জানায়, কিন্তু ইসলামাবাদ এতে অংশ নিতে অস্বীকার করে। যা থেকে ধারণা করা হচ্ছে, ইমরান খান সরকার চীনের পাশে দাঁড়িয়েছে।
বর্তমানে আমেরিকা ও চীনের সম্পর্কের অবনতির কবলে পড়তে পারে বলে আশঙ্কা করছে পাকিস্তান। দ্য নেশনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পাকিস্তান বর্তমানে আমেরিকা ও ভারতের মধ্যকার গভীর সম্পর্ক এবং আফগানিস্তানের সংকট নিয়ে অনেক চিন্তাভাবনা করছে।
‘সব শেষ হয়নি’ দ্য নেশন একজন সিনিয়র কূটনীতিকের উদ্ধৃতি দিয়ে বলেছেন, “সব শেষ হয়নি। পাকিস্তান এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একে অপরের প্রয়োজন এবং আমরা একসাথে বসব। আমরা (পাকিস্তান এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র) ইতিমধ্যে আফগানিস্তান সহ অনেক বিষয়ে সহযোগিতা করছি। হুহ।”